উখিয়া ক্রাইম নিউজ ডেস্ক::
উখিয়ার পার্শ্বভর্তি ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্তের অপরাধ জগত ও ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রক মোঃ করিম প্রকাশ ইয়াবা বাবুলকে গ্রেপ্তারে বেরি আসবে সীমান্তের নানা অপরাধজনক কর্মকান্ড, হত্যা, খুন, গুমসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
তুমব্রু এলাকার ছমি উদ্দিন, আব্দুস ছালাম ও নবী হোসেন জানান, তুমব্রু জলপাইতলী গ্রামের মৃত মোঃ কালুর ছেলে মোঃ করিম প্রকাশ বাবুল দীর্ঘ একযুগ ধরে মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার তুমব্রু গ্রামের শীর্ষ ইয়াবা আরদদার শাহ আলম ও পুতিয়ার সাথে গভীর সখ্যতা গড়ে তোলে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িয়ে পড়ার পাশাপাশি সীমান্ত বর্ডার ঘুমধুম তুমব্রু এলাকায় বৃহত্তর সিন্ডিকেট গড়ে তোলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হাড়িহাড়ি ইয়াবা পাচার করে শূণ্যে থেকে কোটিপতির খাতায় নাম লিখিয়েছেন। গত ২৫ আগস্ট মিয়ানমার জান্তা বাহিনীর নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে সে দেশের শীর্ষ ইয়াবাকারবারী শাহ আলম ও পুতিয়া বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে ক্যাম্প ৭ কুতুপালংয়ে নামে থাকলেও তারা রোহিঙ্গা হত্যাকারী নামে পরিচিত কুতুপালং গ্রামের নুরুল কবির প্রকাশ দাড়ী ভুট্রোর ভাড়া বাসায় বসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাচার করছে লাখ লাখ পিস ইয়াবা। হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু দেখার কেউ নেই। ১১ ডিসেম্বর বিকালে ২৪৬৮ পিস ইয়াবাসহ একই ক্যাম্পের আবুল বশরের ছেলে আব্দুর রহমান উখিয়া থানা পুলিশের হাতে আটক হলেও উক্ত ইয়াবার সাথে জড়িত গডফাদার শাহ আলম, বাবুল ও পুতিয়া অল্পের জন্য পুলিশি গ্রেপ্তারের কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। স্থানীয় সচেতন মহল জানান, অচিরেই উল্লেখিত ইয়াবা গডফাদারদের গ্রেপ্তার পূর্বক ক্রসফায়ারের আওতায় নিয়ে আসার জন্য জেলা পুলিশ সুপার ও র্যাব ৭ কক্সবাজারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। অন্যতায় ছাত্র, যুবসমাজ ও দেশকে মাদকের ভয়াল থাবা থেকে কখনো রক্ষা করা সম্ভব হবে না।